96
thumb Captured By: আশীষ কুমার দুবে
              • 15-03-2023   01:56 AM •      Captured By: আশীষ কুমার দুবে   96

টানটান উত্তেজনায় পালিত হলো নন্দীগ্রাম দিবস।

আশিষ কুমার দুবে:-পূর্ব মেদিনীপুর:-প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে বাংলার রাজনীতিতে নন্দীগ্রাম হলো রাজ্য রাজনীতির পরিবর্তনের অন্যতম জায়গা হলো পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম। রাজ্য রাজনীতিতে বলা হয় নন্দীগ্রাম ছিল বাম ফ্রন্ট সরকারের তথা প্ৰাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্জের সরকারের শেষ পেরেক, যা নন্দীগ্রামের আন্দোলনের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল । আর যখনি 14 ই মার্চ আসে তখনি নন্দীগ্রাম জমি আন্দোলনে শহীদ দের প্রতি সম্মানে শহীদ দিবস পালন করা হয় কিন্তু এতদিন তৃণমূল কংগ্রেস পালন করতো কিন্তু তৎকালীন আন্দোলনের অন্যতম তৃণমূল কংগ্রেস নেতা বর্তমানে বিজেপি দলের ও বিধান সভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এখন নন্দীগ্রাম দিবস পালন করেন আর এদিনও দেখা গেলো দুই দলের পক্ষ্যে নন্দীগ্রাম দিবস পালন সহ শহীদ দের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ।

এদিন শুভেন্দু অধিকারী শহীদ পরিবারের লোক জনের নীজের হাত দিয়ে পা ধোয়ালেন যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের এটাকে নাটক ছাড়া আর কিছু নই বলে কঠাক্ষ করেন। এদিন সকালে শুভেন্দু অধিকারী শহীদ দিবস পালন করেন পরে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ্যে রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরি, মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্জ থেকে তৃণমূলের পূর্ব মেদিনীপুর জেলা থেকে রাজ্যের বহু নেতা নেত্রী নন্দীগ্রাম শহীদ দিবসে উপস্থিত ছিলেন । এদিন শুভেন্দু অধিকারী তীব্র্য চেচাছোলা ভাষায় আক্রমণ করেন এবং বলেন পিসি ভাইপো কে গ্যারাজ করে দেবো যদিও তার পাল্টা দেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্জ, বলেন আগে কে গ্যারাজ হবে দেখুন, আর এভাবে পাল্টার পাল্টা বক্তব্যের মাধ্যমে শহীদ দিবস পালিত হলো । প্রশ্ন সাধারণ মানুষের যেখানে উদ্দেশ্য একটাই শহীদ সন্মান, সেখানে এতো ভিন্ন মত কেন? কেন রাজনীতির ঊর্ধ্যে এসে সবাই একসাথে শহীদ দের সন্মান জানাই না ।