নদীয়ায় গৃহ বধুর পরিবার বিজেপি করার কারনে, শারীরিক নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বের করে দেবার অভিযোগ শশুর বাড়ির বিরুদ্ধে।
গোপাল বিশ্বাস -ঃনদীয়া-ঃ ছোট ভাইয়ের স্ত্রীর পরিবার বিজেপি সমর্কথক। !! সেই কারনেই বৌমাকে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল নদীয়ার কুপার্স ক্যাম্প পৌরসভার তৃণমূলের ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপ দাস এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে। এমনকি থানায় অভিযোগ দায়ের করার কারণে বেধড়ক মারধরও করা হয় ঐ গৃহবধূ এবং তার বাবার বাড়ির পরিবারের সদস্যদের।
দেওয়া হল খুনের হুমকি।! চরম আতঙ্কে দিন কাটছে ওই গৃহবধূ এবং তার বাবার বাড়ির সদস্যদের। এমনি হার হীম করা ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার কুপার্স ক্যাম্প পৌরসভার 6 নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় । জানা যায় প্রায় 5 বছর আগে কুপার্স ক্যাম্প 7 নম্বর ওয়ার্ডের যুবতী সোমা হালদার এর সঙ্গে বিয়ে হয় ওই পৌরসভার 6 নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা তথা ভাইস-চেয়ারম্যান দিলীপ দাস এর ভাইপো চিরঞ্জিত দাস এর সঙ্গে।
বিয়ের পর সুখেই দিন কাটছিল ওই গৃহবধূর কিছুদিন পর ওই গৃহবধূর দাদা বিজেপিতে যোগদান করে এর পরেই রাজনৈতিক হিংসার কারণে আক্রোশ বেড়ে যায় অভিযোগ কারী গৃহবধূর পরিবারের অভিযোগ, এরপর থেকেই শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করতে থাকে ওই যুবতীকে কয়েক মাস আগে বাড়ি থেকে বের করে দেয় ওই গৃহবধূকে এরপরই গৃহবধূর পরিবারের তরফ থেকে রানাঘাট থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয় অভিযোগের ভিত্তিতে জামিনে মুক্তি পায় অভিযুক্তরা এরপরেও একাধিকবার হুমকি দেওয়া হয় মেরে ফেলার শুধু তাই নয় ওই যুবতী এবং তার পরিবারকে বেধড়ক মারতে থাকে আগ্নেয়াস্ত্র এবং লোহার রড দিয়ে পালিয়ে প্রাণে বাঁচেন যুবতী এবং তার পরিবার সেইসঙ্গে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয় চিরঞ্জিত দাস এর পরিবারের তরফ থেকে পরবর্তী সময়ে আবারো একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে গৃহবধু এবং তার পরিবার যদিও এই ঘটনার কোনো প্রতিক্রিয়া দিতে চাইনি তৃণমূলের ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপ দাস সামগ্রিক ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ